Anaphylaxis: অ্যানাফিল্যাক্সিস

আজকে আমরা অ্যানাফিল্যাকটিক শক বা অ্যানাফিল্যাক্সিস সম্পর্কে কথা বলতে যাচ্ছি,

 এটি একটি জীবন-হুমকির

 

চিকিৎসা জরুরী

 

এটি একটি টাইপ 1 হাইপারসেনসিটিভিটি প্রতিক্রিয়া

 

তাই কি হবে সেই অ্যান্টিজেন যা

 

আপনার অ্যালার্জির কারণে প্রিফর্মড

 

আইজিই অ্যান্টিবডিগুলির সাথে আবদ্ধ হয়  মাস্ট

 

কোষ এবং বেসোফিল এবং এটি একটি

 

বিশাল পদ্ধতিগত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে এবং

 

প্রদাহজনক মধ্যস্থতাকারীদের মুক্তি দেয় তাই এর প্রভাব

 

এমন

 

হয় যে অ্যান্টিজেন বা অণুর সংস্পর্শে আসার দশ মিনিটের মধ্যে

 

যা আপনার প্রচুর পরিমাণে রক্তে অ্যালার্জি হয়

 

যা বর্তমান ইন্ট্রাভাসকুলার।  লিস

 

এক্সট্রাভাসকুলার স্পেসে চলে যাবে তাই

 

আপনার রক্তনালীর অভ্যন্তরে রক্তের একটি বিশাল হ্রাস

 

হবে এটি

 

রক্তচাপের একটি বিশাল সূর্যের আকস্মিক হ্রাস ঘটায়

 

এবং এটি শেষ

 

পর্যন্ত হাইপোক্সিয়া বা মৃত্যুর অন্য কারণের কারণে মৃত্যু হতে পারে

 

।  গলা ফ্যারিঞ্জিয়াল

 

ল্যারিঞ্জিয়াল এডিমা ফুলে যাওয়া যা

 

শেষ পর্যন্ত শ্বাসরোধের দিকে পরিচালিত করবে তাই এখানে আমাদের

 

 

 

কেন্দ্রীয় স্নায়ুতে অ্যানাফিল্যাক্সিসের লক্ষণ ও উপসর্গ রয়েছে  সিস্টেমে আপনার

 

হালকা মাথাব্যথা হতে পারে চেতনা হ্রাস

 

বিভ্রান্তি কিছু মূল লক্ষণ এবং

 

উপসর্গগুলি

 

ত্বকে ঘটছে তাই আপনার অ্যাটিক অঞ্চলের আমবাত

 

চুলকানি এবং ত্বকের

 

শ্বাসযন্ত্রের ফ্লাশ হবে আপনার শ্বাসকষ্ট থাকবে

 

কফ কাশি

 

গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল

 

পেটে ব্যথা ডায়রিয়া এবং বমি হতে পারে

 

 

 

সম্ভবত এখন যখন আমরা অ্যানাফিল্যাকটিক শক পরিচালনার বিষয়ে কথা বলি তখন আমাদের

 

অবশ্যই

 

মনে রাখতে হবে যে রক্তচাপ একটি বিশাল হ্রাস পেয়েছে

 

তাই আমাদের প্রথমে

 

প্রক্রিয়াটি বন্ধ করতে হবে এবং অ্যালার্জেনের এক্সপোজার বন্ধ করতে হবে যা

 

আমাদের পরিচালনা করতে হবে।

 

শ্বাসনালী এবং নিশ্চিত করুন যে শ্বাস প্রশ্বাস এবং

 

সঞ্চালন ঠিক আছে আমি

 

এখানে ডোজগুলিও লিখব তবে আমাদের অবশ্যই একটি

 

অ্যাড্রেনালিন ইনজেকশন বা একটি এপিনেফ্রাইন

 

ইনজেকশন দিতে হবে এবং এটি এখানে ডোজ

 

এবং এটি একটি ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন

 

আমাদের অবশ্যই ট্রেন্ডেলেনবার্গে রোগীকে শুয়ে থাকতে হবে

 

অবস্থান যা এই অক্সিজেন থেরাপির মত দেখায়

 

 

 

একটি টি

 

ডিমেন দেওয়ার পাশাপাশি দেওয়া হয় তবে একবার ক্লিনিকাল

 

লক্ষণ যেমন টি  অ্যাটিক এরিয়া বা

 

ত্বকে ফুসকুড়ি মারা যাওয়ার প্রবণতা কমে যায়

 

এবং রোগীর অক্সিজেন এবং

 

রক্তচাপ স্থিতিশীল হয় তখন আমরা

 

কর্টিকোস্টেরয়েড দেওয়া শুরু করতে পারি এবং এটি

 

বাইফেসিক অ্যানাফিল্যাক্সিসের ঝুঁকি হ্রাস করতে সাহায্য করতে

 

পারে যাতে এটি আবার ঘটতে পারে

 

না।  এছাড়াও একটি সালবুটামল ইনহেলার দিতে পারেন

 

যা ব্রঙ্কোস্পাজমের জন্য কার্যকর হতে পারে

 

 

 

যা অ্যানাফিল্যাক্সিসের অন্যতম লক্ষণ কিন্তু এটি শুধুমাত্র

 

তখনই হয় যদি এটি এপিনেফ্রিন দিয়ে সমাধান করা না হয়

 

কারণ এটি সাধারণত

 

অ্যাড্রেনালিন ইনজেকশন দিয়ে সমাধান করা যেতে পারে

 

 

 

 

জন্য অ্যানাফিল্যাক্সিসের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি হল মেডিকেল

 

পেশাদারদের যতটা

 

সম্ভব প্রস্তুত থাকতে হবে তাই এর অর্থ হল

 

সমস্ত ওষুধ এবং সমস্ত সরঞ্জাম

 

উপলব্ধ থাকা

 

অ্যানাফিল্যাক্সিসে খুব দ্রুত কাজ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

 

কারণ  অত্যন্ত জীবন-হুমকিপূর্ণ অবস্থা এবং

 

এটি কত দ্রুত অগ্রগতি করতে পারে তাই এটি প্রস্তুত করা গুরুত্বপূর্ণ

 

এবং দ্বিতীয় জিনিসটি

 

হল সম্পূর্ণ মেডিকেল ইতিহাস থাকা।

 

রোগীর যদি আপনার কোনো সন্দেহ থাকে

 

যে রোগীর অ্যালার্জি আছে বা যদি তাদের

 

পূর্বের অন্য কোনো অ্যালার্জি থাকে তবে

 

 

 

বিশেষ করে যে কোনো উপকরণের অ্যালার্জি পরীক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা

 

আপনি পদ্ধতিতে ব্যবহার করবেন এবং

 

এইভাবে এগিয়ে যাওয়া অনেক বেশি নিরাপদ।